নারীদের মধ্যে অনেক রকম নারী দেখতে পাওয়া
যায়। কতকগুলি নারীআছে
যারা মনের ভাব গোপন করে রাখতে পারে। তারা হয়ত গোপনে পরপুরুষকে মনে মনে ভালবাসে, মুখে কিন্তু প্রকাশ কখনও করে না।
আর কতকগুলি নারী আছে যারা ইংগিত দেখলেই রেগে ওঠে-গালাগালি করে। তাদের এড়িয়েচলতে হবে। তবে যদি ঐ নারী একদিনগালাগালি দিয়ে পরে নীরব থাকে, তখন আর একবার চেষ্টা করে দেখা উচিত। তখন যদি ছুতা করে থাকে ত বুঝতে হবে, তার মনে কামের বীজ বপন হয়েছে কি না।
সাধারণতঃ কোন্ কোন্ নারী নতুন প্রেমিকের কুক্ষিগত খুব সহজে হয়?
(১) যে নারী এর আগে অনেক কাম চিহ্ন প্রকাশ করেছে।
(২) যে নারী প্রেমিককে নির্জনে তার স্তন খুলে দেখায়।
(৩) যে নারী পাশে শুয়ে কোন পুরুষের অঙ্গ মর্দন করে।
(৪) অঙ্গমর্দন করতে করতে যে নারী মাঝে মাঝে বেশ উত্তেজিত হ’য়ে উঠে।
(৫) পুরুষ কর্তৃক অঙ্গমর্দনে যেনারী বাধা দেয় না।
(৬) যে নারী পাশে শুয়ে ঊরুদেশ টিপলে কোনও রকম লজ্জা অনুভব করে না। যে ঘুমানোর ভাব করে চুপকরে পড়ে থাকে।
এই সব হতে হতে একটু এগালেই আপনাথেকেই নারী আলিঙ্গনের ইচ্ছা প্রকাশ করে।
অভিজাত নারীদের কাম ইচ্ছা পূরণ
অভিজাত রাজা জমিদারদের বাড়িতে একাধিক কর্ত্রী থাকে। তাদের সবাইকে রাজা বা জমিদার তুষ্ট করতে পারে না। তাছাড়া ধনী নারীদের মধ্যে কামের ভাব বেশি থাকে।
রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়ির মেয়েরা বাড়ির অন্তঃপুরে! তাই গোপনে কাম ইচ্ছা পূর্ণ করার পথ খোঁজে।
রাজবাড়িতে বা ধনীগৃহে নানা ধরণের নারী থাকে বা আসে। – নাপতানী, মালিনী, দাসী বা দাসীরবান্ধবী, প্রজাদের মেয়ে ও বৌ ইত্যাদি।
এর কিন্তু আসলে এক একজন এক একটিনারীর গোপন দূতী হ’য়ে ওঠে।
দূতীকে অর্থের দ্বারা হাত করে তার দ্বারা বাইরের মনোমত পুরুষবা দূতীর বর্ণনা করা পুরুষের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ স্থাপন করে।
এই যোগাযোগের ফল ভালই হয়। সাধারণত, ধনী সুন্দরী নারীদের দিকে গোপন আকর্ষণের সুযোগ পেলেতারা রাজী হয়।
দূর সম্পর্কের আত্নীয়, সুন্দর প্রজা, সুন্দর কর্মচারী, সুন্দরচাকর এদের সঙ্গেও অনেক সময় গোপন প্রণয় স্থাপিত হয়।
দূতীদের মাধ্যমে মনের ইচ্ছার আদান্তপ্রদান হয়। পরে গভীর রাতে খিড়কীর দরজা দিয়ে পারিয়ে গিয়ে বাইরেও কোন গোপন স্থানে মিলিত হয়ে পূর্ণ উদ্যমে যৌন বাসনার তৃপ্তি করে।
অনেক সময় দেখা যায় ধনী সুন্দরী পরনারীকে হাত করে অনুগৃহীত লোকেরা মোটা অর্থ উপার্জন করে থাকে। এই ত গেল নারীদের কথা।
রাজা ও জমিদারদের কাম ইচ্ছা পূরণ
পুরুষেরাও গোপনে প্রজা বা গরীবলোকদের সুন্দরী স্ত্রী বা কন্যাকে উপভোগ করে।
জমিদার তার কর্মচারী গোমস্তা বা চঞ্চুকীর দ্বারা খবর পাঠায়।মোটা অর্থের প্রলোভনেও অনেক প্রজা তার স্ত্রী বা মেয়েকে রাজার দ্বারা ভোগ করায়। অনেকে এই সূত্রে সাহায্যে রাজদরবারে প্রতিষ্ঠাও পায়।
আবার অনেক কর্মচারী রাজার এই প্রভাব জানলে তাকে সুন্দরী নারীর খবর এনে দেয়।
রাজা ছলে, বলে, কৌশলে এই কর্মচারীর সাহায্য নিয়ে সেই কন্যাকে হাত করে উপভোগ করে। পরে সেই কর্মচারীও এসব কথা প্রচার করার ভয় দেখিয়ে গোপনে উক্ত কন্যাকে ভোগ করে।
প্রাচীন আমলে তাই কামুক রাজাদের অধীনে প্রজারা সুন্দরীস্ত্রী বা মেয়ে নিয়ে বাস করতে খুব ভয় পেতো্।
প্রাচীনকালে নাকি এমনও নিয়ম ছিলো যে, কোন প্রজা বিয়ে করে এলে তার তরুণী বৌকে প্রথম রাত্রে রাজবাড়ীতে দিতে হতো।
ঐ তরুণীকে রাজা উপভোগ করবে।
আর কতকগুলি নারী আছে যারা ইংগিত দেখলেই রেগে ওঠে-গালাগালি করে। তাদের এড়িয়েচলতে হবে। তবে যদি ঐ নারী একদিনগালাগালি দিয়ে পরে নীরব থাকে, তখন আর একবার চেষ্টা করে দেখা উচিত। তখন যদি ছুতা করে থাকে ত বুঝতে হবে, তার মনে কামের বীজ বপন হয়েছে কি না।
সাধারণতঃ কোন্ কোন্ নারী নতুন প্রেমিকের কুক্ষিগত খুব সহজে হয়?
(১) যে নারী এর আগে অনেক কাম চিহ্ন প্রকাশ করেছে।
(২) যে নারী প্রেমিককে নির্জনে তার স্তন খুলে দেখায়।
(৩) যে নারী পাশে শুয়ে কোন পুরুষের অঙ্গ মর্দন করে।
(৪) অঙ্গমর্দন করতে করতে যে নারী মাঝে মাঝে বেশ উত্তেজিত হ’য়ে উঠে।
(৫) পুরুষ কর্তৃক অঙ্গমর্দনে যেনারী বাধা দেয় না।
(৬) যে নারী পাশে শুয়ে ঊরুদেশ টিপলে কোনও রকম লজ্জা অনুভব করে না। যে ঘুমানোর ভাব করে চুপকরে পড়ে থাকে।
এই সব হতে হতে একটু এগালেই আপনাথেকেই নারী আলিঙ্গনের ইচ্ছা প্রকাশ করে।
অভিজাত নারীদের কাম ইচ্ছা পূরণ
অভিজাত রাজা জমিদারদের বাড়িতে একাধিক কর্ত্রী থাকে। তাদের সবাইকে রাজা বা জমিদার তুষ্ট করতে পারে না। তাছাড়া ধনী নারীদের মধ্যে কামের ভাব বেশি থাকে।
রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়ির মেয়েরা বাড়ির অন্তঃপুরে! তাই গোপনে কাম ইচ্ছা পূর্ণ করার পথ খোঁজে।
রাজবাড়িতে বা ধনীগৃহে নানা ধরণের নারী থাকে বা আসে। – নাপতানী, মালিনী, দাসী বা দাসীরবান্ধবী, প্রজাদের মেয়ে ও বৌ ইত্যাদি।
এর কিন্তু আসলে এক একজন এক একটিনারীর গোপন দূতী হ’য়ে ওঠে।
দূতীকে অর্থের দ্বারা হাত করে তার দ্বারা বাইরের মনোমত পুরুষবা দূতীর বর্ণনা করা পুরুষের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ স্থাপন করে।
এই যোগাযোগের ফল ভালই হয়। সাধারণত, ধনী সুন্দরী নারীদের দিকে গোপন আকর্ষণের সুযোগ পেলেতারা রাজী হয়।
দূর সম্পর্কের আত্নীয়, সুন্দর প্রজা, সুন্দর কর্মচারী, সুন্দরচাকর এদের সঙ্গেও অনেক সময় গোপন প্রণয় স্থাপিত হয়।
দূতীদের মাধ্যমে মনের ইচ্ছার আদান্তপ্রদান হয়। পরে গভীর রাতে খিড়কীর দরজা দিয়ে পারিয়ে গিয়ে বাইরেও কোন গোপন স্থানে মিলিত হয়ে পূর্ণ উদ্যমে যৌন বাসনার তৃপ্তি করে।
অনেক সময় দেখা যায় ধনী সুন্দরী পরনারীকে হাত করে অনুগৃহীত লোকেরা মোটা অর্থ উপার্জন করে থাকে। এই ত গেল নারীদের কথা।
রাজা ও জমিদারদের কাম ইচ্ছা পূরণ
পুরুষেরাও গোপনে প্রজা বা গরীবলোকদের সুন্দরী স্ত্রী বা কন্যাকে উপভোগ করে।
জমিদার তার কর্মচারী গোমস্তা বা চঞ্চুকীর দ্বারা খবর পাঠায়।মোটা অর্থের প্রলোভনেও অনেক প্রজা তার স্ত্রী বা মেয়েকে রাজার দ্বারা ভোগ করায়। অনেকে এই সূত্রে সাহায্যে রাজদরবারে প্রতিষ্ঠাও পায়।
আবার অনেক কর্মচারী রাজার এই প্রভাব জানলে তাকে সুন্দরী নারীর খবর এনে দেয়।
রাজা ছলে, বলে, কৌশলে এই কর্মচারীর সাহায্য নিয়ে সেই কন্যাকে হাত করে উপভোগ করে। পরে সেই কর্মচারীও এসব কথা প্রচার করার ভয় দেখিয়ে গোপনে উক্ত কন্যাকে ভোগ করে।
প্রাচীন আমলে তাই কামুক রাজাদের অধীনে প্রজারা সুন্দরীস্ত্রী বা মেয়ে নিয়ে বাস করতে খুব ভয় পেতো্।
প্রাচীনকালে নাকি এমনও নিয়ম ছিলো যে, কোন প্রজা বিয়ে করে এলে তার তরুণী বৌকে প্রথম রাত্রে রাজবাড়ীতে দিতে হতো।
ঐ তরুণীকে রাজা উপভোগ করবে।
নারীর কাম উত্তেজনা
নারীর কাম উত্তেজনা দ্রুত কি ভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়েও কামশাস্ত্রে আলোচনা করা হয়েছে।
নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করলে দ্রু নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
তা হলোঃ-
১। মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি স্থানে ঘন ঘন চুম্বন করা ও ধীরেধীরে ঘর্ষণ করা।
২। সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করলে কাম উত্তেজনা জাগে।
৩। নারীর যৌন ইন্দ্রয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দন করা উচিত।
৪। বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন কাম উত্তেজনার সহায়ক।
৫। প্রয়োজন হ’লে ধীরে ধীরে আঘাতকরা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।
৬। সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত কারা একান্ত আবশ্যক-অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।
নারীর উত্তেজনার লক্ষণ
নারী উত্তেজিত হ’লে তার কি কি লক্ষণ পেতে পারে তা এবারে বলা হচ্ছে।
১। নারী উত্তেজিত হ’য়ে পড়লে এবংকামবিহ্বল হলে তার দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণকরে।
২। জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
৩। চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
৪। হাত পা শিথিল হ’য়ে পড়ে।
৫। চোখ বুজে থাকতে চায়।
৬। তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গস্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
৭। পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।
৮। সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।
নারীর তৃপ্তির লক্ষণ
নারী যৌন তৃপ্তি লাভ করলে তার মধ্যে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় তা এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।
১। দেহ নুইয়ে পড়ে।
২। সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।
৩। দ্রুত হৃৎস্পন্দন হ’তে থাকে।
৪। আবেশে চোখ বুজে থাকে।
৫। যোনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়।
৫। নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ হতে থাকে।
৬। অনেকে পূর্ণ তৃপ্তির আবেশে অজ্ঞান পর্যাপ্ত হ’তে পারে এমন ঘটনাও জানা যায়।
৭। ধীরে ৮। সে পুরুষকে জোর করে বুকে চেপেও ধরে রাখতে পারে।
শেয়ার করে আপনার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবীদের পড়ার সুযোগ দিন।
আপনি জেনেছেন....হয়তো সে জানেনা ।আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুক --আমিন ।
No comments:
Post a Comment