ডা· রওশন আরা খানম
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক,
বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ ও
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, ঢাকা
সমস্যাঃ আমার স্ত্রীর বয়স ২৫
বছর। ২০০৩ সালে প্রথম সন্তান
জন্ম নেওয়ার সময় তার জরায়ুর
খানিকটা বেরিয়ে আসে। লজ্জা, সংকোচ
আর অনভিজ্ঞতার
কারণে ব্যাপারটা নিয়ে চিকিৎসকের
শরণাপন্ন হওয়া যায়নি এত দিন।
২০০৫ সালে দ্বিতীয় সন্তানের
মা হওয়ার সময় তার জরায়ুর
বেরিয়ে থাকা অংশ উরুর
সঙ্গে ঘষা খেয়ে অস্বস্তিকর
জ্বালাপোড়া করলে সম্প্রতি একজন
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হই।
তিনি এক সপ্তাহের ওষুধ
দিয়ে দেখা করতে বলেছেন। এক সপ্তাহ
পর দেখা করলে তিনি আরও এক মাসের
ওষুধ দিয়ে বলেছেন, এক মাস পর বিশেষ
একটা চিকিৎসা করাবেন। তার মাসিক
শুরু হলে একনাগাড়ে এক সপ্তাহ থাকে।
আমি শুনেছি যে অ্যালোপ্যাথিতে কাজ
হবে না, কাজ হলেও ভবিষ্যতে সন্তান
ধারণে অক্ষম হবে। আমি তৃতীয়
সন্তানের জন্য আগ্রহী নই।
আমাকে যথাযথ পরামর্শ দিলে কৃতজ্ঞ
থাকব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
চাঁদপুর।
পরামর্শঃ জরায়ু নেমে যাওয়া বা বের
হয়ে যাওয়া বাংলাদেশে নারীদের
একটি সাধারণ সমস্যা। এ অবস্থা হয়
সাধারণত প্রশিক্ষিত নয়, এমন
ধাত্রী দিয়ে প্রসব করালে।
ক্ষতি যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে।
এখন আপনার স্ত্রীর সঠিক চিকিৎসার
ব্যবস্থা করুন। জরায়ু সঠিক
স্থানে প্রতিস্থাপন করলে সন্তান
ধারণে অসুবিধা হবে না। তাই
আপনারা নির্ভয়ে স্ত্রীরোগ
বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন। একবার
জরায়ু বের হয়ে গেলে কোনো ওষুধেই
তা আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া যায়
না। কেবল অপারেশনের
মাধ্যমে তা প্রতিস্থাপন করা যায়।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক,
বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ ও
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, ঢাকা
সমস্যাঃ আমার স্ত্রীর বয়স ২৫
বছর। ২০০৩ সালে প্রথম সন্তান
জন্ম নেওয়ার সময় তার জরায়ুর
খানিকটা বেরিয়ে আসে। লজ্জা, সংকোচ
আর অনভিজ্ঞতার
কারণে ব্যাপারটা নিয়ে চিকিৎসকের
শরণাপন্ন হওয়া যায়নি এত দিন।
২০০৫ সালে দ্বিতীয় সন্তানের
মা হওয়ার সময় তার জরায়ুর
বেরিয়ে থাকা অংশ উরুর
সঙ্গে ঘষা খেয়ে অস্বস্তিকর
জ্বালাপোড়া করলে সম্প্রতি একজন
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হই।
তিনি এক সপ্তাহের ওষুধ
দিয়ে দেখা করতে বলেছেন। এক সপ্তাহ
পর দেখা করলে তিনি আরও এক মাসের
ওষুধ দিয়ে বলেছেন, এক মাস পর বিশেষ
একটা চিকিৎসা করাবেন। তার মাসিক
শুরু হলে একনাগাড়ে এক সপ্তাহ থাকে।
আমি শুনেছি যে অ্যালোপ্যাথিতে কাজ
হবে না, কাজ হলেও ভবিষ্যতে সন্তান
ধারণে অক্ষম হবে। আমি তৃতীয়
সন্তানের জন্য আগ্রহী নই।
আমাকে যথাযথ পরামর্শ দিলে কৃতজ্ঞ
থাকব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
চাঁদপুর।
পরামর্শঃ জরায়ু নেমে যাওয়া বা বের
হয়ে যাওয়া বাংলাদেশে নারীদের
একটি সাধারণ সমস্যা। এ অবস্থা হয়
সাধারণত প্রশিক্ষিত নয়, এমন
ধাত্রী দিয়ে প্রসব করালে।
ক্ষতি যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে।
এখন আপনার স্ত্রীর সঠিক চিকিৎসার
ব্যবস্থা করুন। জরায়ু সঠিক
স্থানে প্রতিস্থাপন করলে সন্তান
ধারণে অসুবিধা হবে না। তাই
আপনারা নির্ভয়ে স্ত্রীরোগ
বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন। একবার
জরায়ু বের হয়ে গেলে কোনো ওষুধেই
তা আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া যায়
না। কেবল অপারেশনের
মাধ্যমে তা প্রতিস্থাপন করা যায়।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে ?
|
|
নারীস্বাস্থ্য সমস্যা
অধ্যাপক ডা· আনোয়ারা বেগম
সাবেক বিভাগীয় প্রধান
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগ —
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
সমস্যাঃ আমার বয়স ৩১ বছর। প্রায়
চার বছর ধরে ডায়াবেটিস আছে। এ
অবস্থায় আমি প্রথম সন্তানের
মা হই। সব সময় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের
তত্ত্বাবধানে আছি। নিয়মিত ইনসুলিন
নিই, খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করি।
পরে একটি সুস্থ সন্তানের জন্ম দিই।
বাচ্চা হওয়ার পর থেকে প্রায়ই বিষণ্ন
থাকি। মনে সাহস পাই না। মাথা ঘোরায়।
কেমন যেন ভয় ভয় লাগে। বাচ্চার বয়স
তিন বছর। এই কয়েক বছর ধরে সব
সময়ই মাথা ঘোরায় মনে হয়।
সেই সঙ্গে চোখেও স্বস্তি লাগে না।
আমি বারডেমে নিয়মিত পরামর্শ নিই।
সেই সঙ্গে একজন চক্ষু, মেডিসিন ও
নিউরোলজিস্টকেও
মাঝেমধ্যে দেখিয়েছি। কোনো সমস্যাই
পাওয়া যায়নি। এখন ডায়াবেটিস
মোটামুটি নিয়ন্ত্রণেই আছে।
বাচ্চা হওয়ার পরপর একটু
অনিয়ন্ত্রিত ছিল। এখন বেশ কিছু
ওষুধ নিয়মিত সেবন করে যাচ্ছি।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ডায়াবেটিস
থাকা অবস্থায় বাচ্চা নেওয়ায় আমার
কোনো সমস্যা হবে কি? আমার
মাথা ঘোরানো কি কমবে না?
পরে কি আর সন্তান নিতে পারব?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
টঙ্গী, গাজীপুর।
পরামর্শঃ আপনি সুস্থ সন্তানের জন্ম
দিয়েছেন এবং নিজেও সুস্থ আছেন। তাই
ডায়াবেটিস থাকা অবস্থায় সন্তান
নেওয়ায় আপনার কোনো সমস্যা নেই।
যেহেতু আপনার ডায়াবেটিস আছে,
রক্তচাপও কিছুটা বেশি, তাই
এগুলো অনিয়ন্ত্রিত
থাকলে মাথা ঘুরতেই পারে। এ জন্য
ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ সব সময়
নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। আপনার
রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম
থাকতে পারে।
এটি পরীক্ষা করিয়ে নিশ্চিত হোন।
আপনি নিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট ও
মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাবেন।
সকালে ও সন্ধ্যায় খোলা জায়গায়
হাঁটুন। চিন্তামুক্ত থাকুন। আবার
সন্তান নিতে চাইলে দেরি না করাই
ভালো।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
সাবেক বিভাগীয় প্রধান
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগ —
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
সমস্যাঃ আমার বয়স ৩১ বছর। প্রায়
চার বছর ধরে ডায়াবেটিস আছে। এ
অবস্থায় আমি প্রথম সন্তানের
মা হই। সব সময় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের
তত্ত্বাবধানে আছি। নিয়মিত ইনসুলিন
নিই, খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করি।
পরে একটি সুস্থ সন্তানের জন্ম দিই।
বাচ্চা হওয়ার পর থেকে প্রায়ই বিষণ্ন
থাকি। মনে সাহস পাই না। মাথা ঘোরায়।
কেমন যেন ভয় ভয় লাগে। বাচ্চার বয়স
তিন বছর। এই কয়েক বছর ধরে সব
সময়ই মাথা ঘোরায় মনে হয়।
সেই সঙ্গে চোখেও স্বস্তি লাগে না।
আমি বারডেমে নিয়মিত পরামর্শ নিই।
সেই সঙ্গে একজন চক্ষু, মেডিসিন ও
নিউরোলজিস্টকেও
মাঝেমধ্যে দেখিয়েছি। কোনো সমস্যাই
পাওয়া যায়নি। এখন ডায়াবেটিস
মোটামুটি নিয়ন্ত্রণেই আছে।
বাচ্চা হওয়ার পরপর একটু
অনিয়ন্ত্রিত ছিল। এখন বেশ কিছু
ওষুধ নিয়মিত সেবন করে যাচ্ছি।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ডায়াবেটিস
থাকা অবস্থায় বাচ্চা নেওয়ায় আমার
কোনো সমস্যা হবে কি? আমার
মাথা ঘোরানো কি কমবে না?
পরে কি আর সন্তান নিতে পারব?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
টঙ্গী, গাজীপুর।
পরামর্শঃ আপনি সুস্থ সন্তানের জন্ম
দিয়েছেন এবং নিজেও সুস্থ আছেন। তাই
ডায়াবেটিস থাকা অবস্থায় সন্তান
নেওয়ায় আপনার কোনো সমস্যা নেই।
যেহেতু আপনার ডায়াবেটিস আছে,
রক্তচাপও কিছুটা বেশি, তাই
এগুলো অনিয়ন্ত্রিত
থাকলে মাথা ঘুরতেই পারে। এ জন্য
ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ সব সময়
নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। আপনার
রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম
থাকতে পারে।
এটি পরীক্ষা করিয়ে নিশ্চিত হোন।
আপনি নিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট ও
মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাবেন।
সকালে ও সন্ধ্যায় খোলা জায়গায়
হাঁটুন। চিন্তামুক্ত থাকুন। আবার
সন্তান নিতে চাইলে দেরি না করাই
ভালো।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে ?
|
|
শিশুর ক্যানসার ও সচেতনতা
আমাকে যখন প্রশ্ন করা হয়,
আপনি কী করেন? উত্তর দিই,
আমি ডাক্তার। সঙ্গে সঙ্গে প্রায়ই
আরেকটা প্রশ্ন পাই,
আপনি কী বিষয়ের ডাক্তার? জবাব—
শিশু ক্যানসারের ডাক্তার। তখন
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই
একটা বিস্ময়মিশ্রিত প্রশ্ন
কিংবা মন্তব্য আসে—বাচ্চাদের
ক্যানসার হয়?
শুরুতে বিষয়টা উল্লেখ করলাম এ জন্য
যে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের
মধ্যে বাচ্চাদের ক্যানসার
সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। বেশির
ভাগ মানুষের প্রচলিত
ধারণা যে ক্যানসার একটা পরিণত
বয়সের রোগ। তাই শিশুদের এর
দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার তেমন
আশঙ্কা নেই।
তবে যাদের
পরিবারে কিংবা পরিচিতজনদের
মধ্যে ক্যানসার-আক্রান্ত
বাচ্চা আছে, তাদের শিশু ক্যানসার
সম্পর্কে কিছু ধারণা হয়েছে।
তবে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, আমাদের
দেশের অনেক অভিভাবক জানেন না,
বাচ্চাদের ক্যানসার হলে এর সঠিক
চিকিৎসা করানোর জন্য কোথায়
যেতে হবে?
ফলে তাঁরা অযথা বিভিন্ন
স্থানে দৌড়াদৌড়ি করে হতাশ
হয়ে পড়েন এবং বাচ্চাটিও
সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়। শিশুদের
ক্যানসার চিকিৎসা ও বড়দের
ক্যানসার চিকিৎসার মধ্যে অনেক
পার্থক্য আছে। পেডিয়াট্রিকে (শিশু)
একটা কথা বলা হয় যে ‘এ চাইল্ড ইজ
নট এ মিনি অ্যাডাল্ট’ অর্থাৎ
একটা শিশু একজন ছোট বয়স্ক মানুষ
নয়, বরং একটা শিশু
একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ পরিপূর্ণ মানুষ।
সুতরাং তার চিকিৎসার প্রয়োজন।
আশার কথা হলো, আমাদের দেশে এখন
বেশ কয়েকজন শিশু ক্যানসার
বিশেষজ্ঞ আছেন এবং বেশ
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শিশুদের ক্যানসার
চিকিৎসার জন্য আলাদা বিভাগ আছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হলো: ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত
জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট
ও হাসপাতাল, যেটা সাধারণ মানুষের
মধ্যে ক্যানসার হাসপাতাল
নামে পরিচিত। তা ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালেও শিশু ক্যানসার চিকিৎসার
জন্য আলাদা বিভাগ রয়েছে।
শিশুদের ক্যানসার যদি সঠিক
নিয়মে এবং সঠিকভাবে চিকিৎসা করানো
যায়, তবে অনেক ক্যানসার নিরাময়
করা সম্ভব। বর্তমানে বিশ্বের অনেক
দেশে বাচ্চাদের ক্যানসারের মধ্যে বেশ
কিছু ক্যানসার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ
পর্যন্ত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়
করা হচ্ছে, যেটা আমাদের দেশের
বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও সম্ভব।
তবে এ জন্য সবার আগে প্রয়োজন
আমাদের চিকিৎসক-সমাজসহ সবার
সচেতনতা।
একটি শিশু ক্যানসার-আক্রান্ত
হলে তাকে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান
কিংবা উপযুক্ত শিশু ক্যানসার
বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানোর
ক্ষেত্রে সব চিকিৎসক উপযুক্ত
ভূমিকা নিলে তা হবে একটা পরিপূর্ণ
ব্যবস্থা। আর সে জন্য শিশুর
ক্যানসার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন
শিশু ক্যানসার বিশেষজ্ঞ। আর
এভাবেই আমাদের সুন্দর ছোট
শিশুরা পাবে উপযুক্ত
চিকিৎসা এবং এসবের উপস্থিতি মা-
বাবাসহ পরিবারকে দেবে অনেক আনন্দ
আর আশা।
মমতাজ বেগম
সহকারী অধ্যাপক, পেডিয়াট্রিক
অনকোলজি বিভাগ
(শিশু ক্যানসার বিভাগ), জাতীয়
ক্যানসার গবেষণা
ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী,
ঢাকা।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
আপনি কী করেন? উত্তর দিই,
আমি ডাক্তার। সঙ্গে সঙ্গে প্রায়ই
আরেকটা প্রশ্ন পাই,
আপনি কী বিষয়ের ডাক্তার? জবাব—
শিশু ক্যানসারের ডাক্তার। তখন
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই
একটা বিস্ময়মিশ্রিত প্রশ্ন
কিংবা মন্তব্য আসে—বাচ্চাদের
ক্যানসার হয়?
শুরুতে বিষয়টা উল্লেখ করলাম এ জন্য
যে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের
মধ্যে বাচ্চাদের ক্যানসার
সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। বেশির
ভাগ মানুষের প্রচলিত
ধারণা যে ক্যানসার একটা পরিণত
বয়সের রোগ। তাই শিশুদের এর
দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার তেমন
আশঙ্কা নেই।
তবে যাদের
পরিবারে কিংবা পরিচিতজনদের
মধ্যে ক্যানসার-আক্রান্ত
বাচ্চা আছে, তাদের শিশু ক্যানসার
সম্পর্কে কিছু ধারণা হয়েছে।
তবে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, আমাদের
দেশের অনেক অভিভাবক জানেন না,
বাচ্চাদের ক্যানসার হলে এর সঠিক
চিকিৎসা করানোর জন্য কোথায়
যেতে হবে?
ফলে তাঁরা অযথা বিভিন্ন
স্থানে দৌড়াদৌড়ি করে হতাশ
হয়ে পড়েন এবং বাচ্চাটিও
সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়। শিশুদের
ক্যানসার চিকিৎসা ও বড়দের
ক্যানসার চিকিৎসার মধ্যে অনেক
পার্থক্য আছে। পেডিয়াট্রিকে (শিশু)
একটা কথা বলা হয় যে ‘এ চাইল্ড ইজ
নট এ মিনি অ্যাডাল্ট’ অর্থাৎ
একটা শিশু একজন ছোট বয়স্ক মানুষ
নয়, বরং একটা শিশু
একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ পরিপূর্ণ মানুষ।
সুতরাং তার চিকিৎসার প্রয়োজন।
আশার কথা হলো, আমাদের দেশে এখন
বেশ কয়েকজন শিশু ক্যানসার
বিশেষজ্ঞ আছেন এবং বেশ
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শিশুদের ক্যানসার
চিকিৎসার জন্য আলাদা বিভাগ আছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হলো: ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত
জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট
ও হাসপাতাল, যেটা সাধারণ মানুষের
মধ্যে ক্যানসার হাসপাতাল
নামে পরিচিত। তা ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালেও শিশু ক্যানসার চিকিৎসার
জন্য আলাদা বিভাগ রয়েছে।
শিশুদের ক্যানসার যদি সঠিক
নিয়মে এবং সঠিকভাবে চিকিৎসা করানো
যায়, তবে অনেক ক্যানসার নিরাময়
করা সম্ভব। বর্তমানে বিশ্বের অনেক
দেশে বাচ্চাদের ক্যানসারের মধ্যে বেশ
কিছু ক্যানসার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ
পর্যন্ত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়
করা হচ্ছে, যেটা আমাদের দেশের
বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও সম্ভব।
তবে এ জন্য সবার আগে প্রয়োজন
আমাদের চিকিৎসক-সমাজসহ সবার
সচেতনতা।
একটি শিশু ক্যানসার-আক্রান্ত
হলে তাকে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান
কিংবা উপযুক্ত শিশু ক্যানসার
বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানোর
ক্ষেত্রে সব চিকিৎসক উপযুক্ত
ভূমিকা নিলে তা হবে একটা পরিপূর্ণ
ব্যবস্থা। আর সে জন্য শিশুর
ক্যানসার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন
শিশু ক্যানসার বিশেষজ্ঞ। আর
এভাবেই আমাদের সুন্দর ছোট
শিশুরা পাবে উপযুক্ত
চিকিৎসা এবং এসবের উপস্থিতি মা-
বাবাসহ পরিবারকে দেবে অনেক আনন্দ
আর আশা।
মমতাজ বেগম
সহকারী অধ্যাপক, পেডিয়াট্রিক
অনকোলজি বিভাগ
(শিশু ক্যানসার বিভাগ), জাতীয়
ক্যানসার গবেষণা
ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী,
ঢাকা।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
মানসিক সমস্যা – অস্থির লাগা
সমস্যা: আমার বয়স ২৩। বিবাহিত।
ঘরের কোনো কিছু
অগোছালো দেখলে আমার খুব রাগ হয়,
অস্থির লাগে।
সেটা না গোছানো পর্যন্ত আমি সুস্থির
হই না। এমনকি অন্য কেউ
গুছিয়ে দিলেও শান্তি পাই না। সবকিছু
আমার নিজের করতে হয়। ১০-১২
বছর বয়স থেকেই আমার এ অভ্যাস।
ক্রমে এটা বেড়ে যাচ্ছে। এখন নিজের
বাসা ছাড়া অন্য জায়গায়
বেড়াতে গেলেও অগোছালো কোনো কিছু
সহ্য করতে পারি না। এই স্বভাবের
কারণে স্বামী ও অন্যদের সঙ্গে আমার
সব সময় ছোটখাটো ঝগড়া লেগে থাকে।
আত্মীয়স্বজনেরা বলেন, এটা মানসিক
সমস্যা। এ জন্য আমি একজন
চিকিৎসকের পরামর্শে কিছুদিন
ক্যাপসুল প্রোডেপ, ২০ মিগ্রা.
করে খেয়েছিলাম। কিন্তু কোনো লাভ
হয়নি।
মুক্তি
ও আর নিজাম রোড, চট্টগ্রাম।
পরামর্শ: আপনার
সমস্যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়
বলা হয় অবসেসিভ কমপালসিভ
ডিসঅর্ডার। এটা একধরনের শুচিবাই।
আপনার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে,
জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখার
চিন্তা আপনার মধ্যে অতি-
উদ্বিগ্নতা আর অশান্তি তৈরি হয়।
কারও কারও ক্ষেত্রে বারবার হাত
ধোয়া বা একই জিনিস বারবার
গোনা বা কোনো বিশেষ বস্তু বারবার
স্পর্শ করা বা একই চিন্তা বারবার
মনের মধ্যে চলে আসা ইত্যাদি ধরনের
লক্ষণ দেখা যায়।
চিকিৎসা না নিলে এটি বাড়তে পারে।
আপনি যে ওষুধ খাচ্ছিলেন, তা এ
রোগের জন্যই দেওয়া হয়। এ রোগের
চিকিৎসায় ওষুধের পাশাপাশি বিহেভিয়ার
থেরাপি (এক্সপোজার ও রেসপনস
প্রিভেনশন, থট স্টপিং,
ডিসেনসিটাইজেশন ইত্যাদি) কার্যকর
ভূমিকা রাখতে পারে। আপনি একজন
মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
নিয়ে বা আপনার নিকটস্থ মেডিকেল
কলেজের সাইকিয়াট্রি বিভাগে উপস্থিত
হয়ে চিকিৎসা নিতে পারেন।
মনে রাখবেন, এ রোগের
চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি এবং সে জন্য
আপনাকে ধৈর্য ধরে চিকিৎসকের
পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. মো.
গোলাম রব্বানী
পরিচালক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য
ইনস্টিটিউট, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
ঘরের কোনো কিছু
অগোছালো দেখলে আমার খুব রাগ হয়,
অস্থির লাগে।
সেটা না গোছানো পর্যন্ত আমি সুস্থির
হই না। এমনকি অন্য কেউ
গুছিয়ে দিলেও শান্তি পাই না। সবকিছু
আমার নিজের করতে হয়। ১০-১২
বছর বয়স থেকেই আমার এ অভ্যাস।
ক্রমে এটা বেড়ে যাচ্ছে। এখন নিজের
বাসা ছাড়া অন্য জায়গায়
বেড়াতে গেলেও অগোছালো কোনো কিছু
সহ্য করতে পারি না। এই স্বভাবের
কারণে স্বামী ও অন্যদের সঙ্গে আমার
সব সময় ছোটখাটো ঝগড়া লেগে থাকে।
আত্মীয়স্বজনেরা বলেন, এটা মানসিক
সমস্যা। এ জন্য আমি একজন
চিকিৎসকের পরামর্শে কিছুদিন
ক্যাপসুল প্রোডেপ, ২০ মিগ্রা.
করে খেয়েছিলাম। কিন্তু কোনো লাভ
হয়নি।
মুক্তি
ও আর নিজাম রোড, চট্টগ্রাম।
পরামর্শ: আপনার
সমস্যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়
বলা হয় অবসেসিভ কমপালসিভ
ডিসঅর্ডার। এটা একধরনের শুচিবাই।
আপনার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে,
জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখার
চিন্তা আপনার মধ্যে অতি-
উদ্বিগ্নতা আর অশান্তি তৈরি হয়।
কারও কারও ক্ষেত্রে বারবার হাত
ধোয়া বা একই জিনিস বারবার
গোনা বা কোনো বিশেষ বস্তু বারবার
স্পর্শ করা বা একই চিন্তা বারবার
মনের মধ্যে চলে আসা ইত্যাদি ধরনের
লক্ষণ দেখা যায়।
চিকিৎসা না নিলে এটি বাড়তে পারে।
আপনি যে ওষুধ খাচ্ছিলেন, তা এ
রোগের জন্যই দেওয়া হয়। এ রোগের
চিকিৎসায় ওষুধের পাশাপাশি বিহেভিয়ার
থেরাপি (এক্সপোজার ও রেসপনস
প্রিভেনশন, থট স্টপিং,
ডিসেনসিটাইজেশন ইত্যাদি) কার্যকর
ভূমিকা রাখতে পারে। আপনি একজন
মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
নিয়ে বা আপনার নিকটস্থ মেডিকেল
কলেজের সাইকিয়াট্রি বিভাগে উপস্থিত
হয়ে চিকিৎসা নিতে পারেন।
মনে রাখবেন, এ রোগের
চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি এবং সে জন্য
আপনাকে ধৈর্য ধরে চিকিৎসকের
পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. মো.
গোলাম রব্বানী
পরিচালক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য
ইনস্টিটিউট, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
পানিশূন্যতা দূর করে ডাবের পানি
সূর্যের উত্তাপ বেড়েই চলেছে।
ক্লান্তি আর অতিরিক্ত ঘামের জন্য
মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায়
প্রয়োজনীয় লবণ। পরিণামে শরীর
হয়ে পড়ছে দুর্বল, দেহে পানি ও ক্ষারের
সাম্যাবস্থা ভেঙে যাচ্ছে।
নিম্নরক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার
তৈরি হচ্ছে। মানুষ হারাচ্ছে কাজ করার
উদ্দীপনা। শরীরের এই পানিশূন্যতা দূর
করার জন্য পান করতে হবে প্রচুর
পরিমাণে পানি, ফলের রস, তরল খাবার
বা ডাবের পানি। এই গরমে ডাবের
পানি আপনাকে দেবে কাজ করার দ্বিগুণ
শক্তি। কারণ, এতে রয়েছে বহুবিধ
ঔষধিগুণ। ডাবের পানি ডায়রিয়ার
রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
একটি পথ্য। অতিরিক্ত গরমে শরীরের
তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ
ফলটি বৃদ্ধি পাওয়া এই
তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
চর্বিহীন এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর
কোলেস্টেরল কমিয়ে খারাপ
কোলস্টেরলের (এইচডিএল, যা শরীরের
ক্লান্তি আর অতিরিক্ত ঘামের জন্য
মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায়
প্রয়োজনীয় লবণ। পরিণামে শরীর
হয়ে পড়ছে দুর্বল, দেহে পানি ও ক্ষারের
সাম্যাবস্থা ভেঙে যাচ্ছে।
নিম্নরক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার
তৈরি হচ্ছে। মানুষ হারাচ্ছে কাজ করার
উদ্দীপনা। শরীরের এই পানিশূন্যতা দূর
করার জন্য পান করতে হবে প্রচুর
পরিমাণে পানি, ফলের রস, তরল খাবার
বা ডাবের পানি। এই গরমে ডাবের
পানি আপনাকে দেবে কাজ করার দ্বিগুণ
শক্তি। কারণ, এতে রয়েছে বহুবিধ
ঔষধিগুণ। ডাবের পানি ডায়রিয়ার
রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
একটি পথ্য। অতিরিক্ত গরমে শরীরের
তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ
ফলটি বৃদ্ধি পাওয়া এই
তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
চর্বিহীন এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর
কোলেস্টেরল কমিয়ে খারাপ
কোলস্টেরলের (এইচডিএল, যা শরীরের
জন্য উপকারী) পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
জলবসন্ত, গুটিবসন্ত, হাম হওয়ার
সময় র্যাশগুলো ডাবের
পানিতে পরিষ্কার করলে দ্রুত
রোগজীবাণু মরে। ডাবের পানির আয়রন
রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই
গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশু,
অ্যাথলেটদের জন্য এই ফল যথেষ্ট
উপকারী। এই ফলে রয়েছে অ্যান্টি-
এজিং ফ্যাক্টর, যা মানুষের
বার্ধক্যকে ঠেলে দেয় দূরে।
ফারহানা মোবিন
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
জলবসন্ত, গুটিবসন্ত, হাম হওয়ার
সময় র্যাশগুলো ডাবের
পানিতে পরিষ্কার করলে দ্রুত
রোগজীবাণু মরে। ডাবের পানির আয়রন
রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই
গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশু,
অ্যাথলেটদের জন্য এই ফল যথেষ্ট
উপকারী। এই ফলে রয়েছে অ্যান্টি-
এজিং ফ্যাক্টর, যা মানুষের
বার্ধক্যকে ঠেলে দেয় দূরে।
ফারহানা মোবিন
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
স্তন এবং বুক সুগঠিত করার ব্যায়াম
১. কব্জি, হাত এবং বাহু স্ট্রেচিং
এগুলো শুধু হাতের গঠনই সুন্দর করে না,
সারা দেহে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাও
বাড়িয়ে দেয়। এতে হাতের
কবজি এবং বাহুও দৃঢ় হবে যা অন্যান্য
ব্যায়ামগুলো করতে দরকারী।
কব্জিতে শক্তি থাকলে অন্যান্য
ব্যায়াম
করতেো সুবিধা হবে এবং অযথা ব্যথার
হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
আঙুল বন্ধ:
এটা কোন যন্ত্রপাতি ছাড়াই
করতে পারেন। হাত টান করে তালু
মুখের
বিপরীতে রেখে আঙুলগুলো উপরে তুলে
দিন। এবার অন্য হাতের আঙুল এটার
উপর দিয়ে ধীরে ধীরে পিছনের
দিকে কিছুক্ষণ টানুন। এক হাত
হয়ে গেলে আবার অন্য হাতের বেলায়ও
এভাবে করুন। এক এক
করে প্রতি হাতের জন্য
কমপক্ষে তিনবার করে করুন।
কব্জির মোচড়:
এটা করতে ডামবেল বা বারবেল দরকার
হবে। বেঞ্চ বা চেয়ারে ঝুঁকে বসুন।
দুইহাত উরুর উপর টান করে দিন।
এবার হাতে বারবেল (দুইহাতে)
বা ডামবেল (একহাতে)
নিয়ে কব্জিতে ধীরে ধীরে উপরের
নিচে মোড়চ দিন। ১৫ বার করে ৩ সেট
দিন।
হাতের তালু উপরের দিকে বা নিচের
দিকে- দুভাবেই করতে পারেন।
হাতের মুঠির ব্যায়াম:
প্লাস্টিকের নরম ছোট এক ধরনের বল
পাওয়া যায় যাকে স্ট্রেচ বল বলে।
এছাড়া আরো অনেক টুলস আছে। বল
হাতের মধ্যে নিয়ে ধীরে ধীরে চাপ
দিয়ে ১০ সেকেণ্ড ধরে রাখুন। তারপর
ধীরে ধীরে মুঠি খুলুন। এভাবে যতবার
পারেন, করবেন।
স্ট্রেচ বল না পেলে টেনিস বল
নিয়ে বা খালি হাতেও করতে পারেন।
উপরের ব্যায়ামগুলো যখনই সময় পান,
যে অবস্থাতেই থাকেন না কেন- তখনই
যতক্ষন ইচ্ছে করতে পারেন।
২. বাটারফ্লাই প্রেশ
এই ব্যায়াম
ভালোভাবে করতে গেলে জিমে চেস্ট
প্রেশ মেশিন লাগবে।
নইলে হালকা ওজনের দুইটা ডামবেল।
মেশিনে সোজা হয়ে বসে দুইহাত দুইদিকের
আর্ম রেস্টের উপর রাখতে হবে।
নিঃশ্বাস নিন। এবার নিঃশ্বাস
ফেলতে ফেলতে দুইহাতে চাপ দিয়ে হাত
দুটো বুকের
সামনে এনে মিশিয়ে ফেলতে হবে। আবার
নিঃশ্বাস নিতে নিতে হাত দুটো আগের
অবস্থায় নিয়ে যাবেন।
এভাবে ১০-১৫ বার করে ৩ সেট
দিবেন। মেশিনে এমন ওজন সেট করবেন
যাতে প্রথমে ১৫ বার দিতে কোন
সমস্যা না হয়। পরের বার একটু একটু
করে ওজন বাড়াবেন। প্রতি সেটের
মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম নেবেন।
৩. চেয়ার ডিপ/ বেঞ্চ ডিপ
এটাতে মেশিনের দরকার নাই। শুধু
একটা চেয়ার বা বেঞ্চ হলেই হয়।
প্রথমে চেয়ার বা বেঞ্চের
কিনারে বসবেন। দুই হাতের তালু
দিয়ে বেঞ্চের কিনার চেপে ধরবেন। দুই
হাতের দূরত্ব কাঁধের দুরত্বের সমান
হবে। পা দুটো একটু সামনে টান
করে দিন।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে শরীরের
উপরি ভাগ নিচু করুন যাতে কনুই ৯০
ডিগ্রী পর্যন্ত বাঁকা হয়। হাতের উপর
ভর দিয়ে শরীর আবার টান করে ফেলুন।
এসময় কনুই সোজা হয়ে যাবে,
তবে বিশ্রাম নিতে কনুই লক
করে ফেলবেন না।
এভাবে যতগুলো পারেন, করবেন। মোট
৩-৫ সেট দেবেন। সেটের মাঝে ২
মিনিট করে বিশ্রাম নেবেন।
প্রথমে হয়তো ৬-৮টার মতো পারবেন।
ধীরে ধীরে ১৫টি করে দেয়ার
চেষ্টা করবেন।
৪. পুশ-আপ/ বুকডন
হাতের উপর ভর দিয়ে উপুড়
হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো মাঝে দুরত্ব
৬ থেকে ২৪ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে।
আপনার যেভাবে সুবিধা হয়
এবং এবং বুকের উপর
যাতে সবচেয়ে বেশি চাপ
পড়ে ততটা দুরত্ব হাত বুকের
কাছে রাখুন। পুরো শরীর টান থাকবে।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে নিঃশ্বাস
নিতে নিতে ধীরে ধীরে শরীরের
উপরি ভাগ উপরে তুলুন। এসময় হাতের
কনুই সোজা হয়ে যাবে। শরীরের নিচের
ভাগের ভর পায়ের আঙুলের উপর
থাকবে।
নিঃশ্বাস
ফেলতে ফেলতে ধীরে ধীরে শরীর আবার
নিচে মেঝের কাছাকাছি নামিয়ে ফেলুন।
দেখবেন শরীর যেন মেঝেতেস্পর্শ
না করে। এভাবে একবার
ওঠানো এবং একবার নামানোতে একটু
বুকডন গননা হবে। যতগুলো পারুন,
দিন।
এভাবে ৩-৫ সেট দেয়ার চেষ্টা করুন।
প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম
নেবেন।
৫. ইনভার্টেড পুশ-আপ
যাদের শরীরের উপরিভাগ
ততটা শক্তিশালী নয় এবং বুকডন
দিয়ে খুব কষ্ট হয়, তারা এটা দিয়ে শুরু
করতে পারেন। এটা যখন সময় পাবেন
তখনই করতে পারেন।
দেয়াল থেকে ২/৩ ফুট দূরে সরে দাঁড়ান।
দেয়ালে দুইহাত ঠেকিয়ে ঝুঁকে পড়ুন। হাত
কাঁধের সমান্তরাল থাকবে। ঝুঁকে পড়ার
সময় পায়ের গোড়ালি একটু
উপরে উঠে গেলেও সমস্যা নাই।
বাকিটা বুকডনের মত
করে করতে থাকুন।
৬. বেঞ্চ প্রেস
এটাতে ডামবেল বা বারবেল লাগবে।
বেঞ্চের উপর টান হয়ে শুয়ে পড়ুন।
পা মেঝেতে বা বেঞ্চের উপর
রাখতে পারেন। হাতে ডামবেল
নিয়ে বুকের উপর তুলে ধরুন।
নিঃশ্বাস
নিতে নিতে ধীরে ধীরে ডামবেল বুকের
কাছাকাছি নামিয়ে আনুন। আবার
নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে ওজন
উপরে তুলে ধরুন। কনুই পুরো টান
করবেন না, হালকা বাঁকিয়ে রাখবেন।
নিতম্ব যেন শুণ্যে উঠে না যায়,
সেদিকে খেয়াল রাখবেন, তবে পিঠের
মাঝে হালকা বাঁকা হলে সমস্যা নাই।
এভাবে ৮-১০টি করে ৩-৫ সেট দিন।
প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম
নিন।
খেয়াল রাখবেন, ওজন যেন আপনার
শরীরের উপর না পড়ে যায়। ওজন
বেশি নিলে মাথার
কাছে একজনকে দাঁড়িয়ে সাহায্য
করতে বলতে পারেন।
শুরুতে হালকা ওজন দিয়ে করবেন।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
এগুলো শুধু হাতের গঠনই সুন্দর করে না,
সারা দেহে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাও
বাড়িয়ে দেয়। এতে হাতের
কবজি এবং বাহুও দৃঢ় হবে যা অন্যান্য
ব্যায়ামগুলো করতে দরকারী।
কব্জিতে শক্তি থাকলে অন্যান্য
ব্যায়াম
করতেো সুবিধা হবে এবং অযথা ব্যথার
হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
আঙুল বন্ধ:
এটা কোন যন্ত্রপাতি ছাড়াই
করতে পারেন। হাত টান করে তালু
মুখের
বিপরীতে রেখে আঙুলগুলো উপরে তুলে
দিন। এবার অন্য হাতের আঙুল এটার
উপর দিয়ে ধীরে ধীরে পিছনের
দিকে কিছুক্ষণ টানুন। এক হাত
হয়ে গেলে আবার অন্য হাতের বেলায়ও
এভাবে করুন। এক এক
করে প্রতি হাতের জন্য
কমপক্ষে তিনবার করে করুন।
কব্জির মোচড়:
এটা করতে ডামবেল বা বারবেল দরকার
হবে। বেঞ্চ বা চেয়ারে ঝুঁকে বসুন।
দুইহাত উরুর উপর টান করে দিন।
এবার হাতে বারবেল (দুইহাতে)
বা ডামবেল (একহাতে)
নিয়ে কব্জিতে ধীরে ধীরে উপরের
নিচে মোড়চ দিন। ১৫ বার করে ৩ সেট
দিন।
হাতের তালু উপরের দিকে বা নিচের
দিকে- দুভাবেই করতে পারেন।
হাতের মুঠির ব্যায়াম:
প্লাস্টিকের নরম ছোট এক ধরনের বল
পাওয়া যায় যাকে স্ট্রেচ বল বলে।
এছাড়া আরো অনেক টুলস আছে। বল
হাতের মধ্যে নিয়ে ধীরে ধীরে চাপ
দিয়ে ১০ সেকেণ্ড ধরে রাখুন। তারপর
ধীরে ধীরে মুঠি খুলুন। এভাবে যতবার
পারেন, করবেন।
স্ট্রেচ বল না পেলে টেনিস বল
নিয়ে বা খালি হাতেও করতে পারেন।
উপরের ব্যায়ামগুলো যখনই সময় পান,
যে অবস্থাতেই থাকেন না কেন- তখনই
যতক্ষন ইচ্ছে করতে পারেন।
২. বাটারফ্লাই প্রেশ
এই ব্যায়াম
ভালোভাবে করতে গেলে জিমে চেস্ট
প্রেশ মেশিন লাগবে।
নইলে হালকা ওজনের দুইটা ডামবেল।
মেশিনে সোজা হয়ে বসে দুইহাত দুইদিকের
আর্ম রেস্টের উপর রাখতে হবে।
নিঃশ্বাস নিন। এবার নিঃশ্বাস
ফেলতে ফেলতে দুইহাতে চাপ দিয়ে হাত
দুটো বুকের
সামনে এনে মিশিয়ে ফেলতে হবে। আবার
নিঃশ্বাস নিতে নিতে হাত দুটো আগের
অবস্থায় নিয়ে যাবেন।
এভাবে ১০-১৫ বার করে ৩ সেট
দিবেন। মেশিনে এমন ওজন সেট করবেন
যাতে প্রথমে ১৫ বার দিতে কোন
সমস্যা না হয়। পরের বার একটু একটু
করে ওজন বাড়াবেন। প্রতি সেটের
মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম নেবেন।
৩. চেয়ার ডিপ/ বেঞ্চ ডিপ
এটাতে মেশিনের দরকার নাই। শুধু
একটা চেয়ার বা বেঞ্চ হলেই হয়।
প্রথমে চেয়ার বা বেঞ্চের
কিনারে বসবেন। দুই হাতের তালু
দিয়ে বেঞ্চের কিনার চেপে ধরবেন। দুই
হাতের দূরত্ব কাঁধের দুরত্বের সমান
হবে। পা দুটো একটু সামনে টান
করে দিন।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে শরীরের
উপরি ভাগ নিচু করুন যাতে কনুই ৯০
ডিগ্রী পর্যন্ত বাঁকা হয়। হাতের উপর
ভর দিয়ে শরীর আবার টান করে ফেলুন।
এসময় কনুই সোজা হয়ে যাবে,
তবে বিশ্রাম নিতে কনুই লক
করে ফেলবেন না।
এভাবে যতগুলো পারেন, করবেন। মোট
৩-৫ সেট দেবেন। সেটের মাঝে ২
মিনিট করে বিশ্রাম নেবেন।
প্রথমে হয়তো ৬-৮টার মতো পারবেন।
ধীরে ধীরে ১৫টি করে দেয়ার
চেষ্টা করবেন।
৪. পুশ-আপ/ বুকডন
হাতের উপর ভর দিয়ে উপুড়
হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো মাঝে দুরত্ব
৬ থেকে ২৪ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে।
আপনার যেভাবে সুবিধা হয়
এবং এবং বুকের উপর
যাতে সবচেয়ে বেশি চাপ
পড়ে ততটা দুরত্ব হাত বুকের
কাছে রাখুন। পুরো শরীর টান থাকবে।
এবার হাতের উপর ভর দিয়ে নিঃশ্বাস
নিতে নিতে ধীরে ধীরে শরীরের
উপরি ভাগ উপরে তুলুন। এসময় হাতের
কনুই সোজা হয়ে যাবে। শরীরের নিচের
ভাগের ভর পায়ের আঙুলের উপর
থাকবে।
নিঃশ্বাস
ফেলতে ফেলতে ধীরে ধীরে শরীর আবার
নিচে মেঝের কাছাকাছি নামিয়ে ফেলুন।
দেখবেন শরীর যেন মেঝেতেস্পর্শ
না করে। এভাবে একবার
ওঠানো এবং একবার নামানোতে একটু
বুকডন গননা হবে। যতগুলো পারুন,
দিন।
এভাবে ৩-৫ সেট দেয়ার চেষ্টা করুন।
প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম
নেবেন।
৫. ইনভার্টেড পুশ-আপ
যাদের শরীরের উপরিভাগ
ততটা শক্তিশালী নয় এবং বুকডন
দিয়ে খুব কষ্ট হয়, তারা এটা দিয়ে শুরু
করতে পারেন। এটা যখন সময় পাবেন
তখনই করতে পারেন।
দেয়াল থেকে ২/৩ ফুট দূরে সরে দাঁড়ান।
দেয়ালে দুইহাত ঠেকিয়ে ঝুঁকে পড়ুন। হাত
কাঁধের সমান্তরাল থাকবে। ঝুঁকে পড়ার
সময় পায়ের গোড়ালি একটু
উপরে উঠে গেলেও সমস্যা নাই।
বাকিটা বুকডনের মত
করে করতে থাকুন।
৬. বেঞ্চ প্রেস
এটাতে ডামবেল বা বারবেল লাগবে।
বেঞ্চের উপর টান হয়ে শুয়ে পড়ুন।
পা মেঝেতে বা বেঞ্চের উপর
রাখতে পারেন। হাতে ডামবেল
নিয়ে বুকের উপর তুলে ধরুন।
নিঃশ্বাস
নিতে নিতে ধীরে ধীরে ডামবেল বুকের
কাছাকাছি নামিয়ে আনুন। আবার
নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে ওজন
উপরে তুলে ধরুন। কনুই পুরো টান
করবেন না, হালকা বাঁকিয়ে রাখবেন।
নিতম্ব যেন শুণ্যে উঠে না যায়,
সেদিকে খেয়াল রাখবেন, তবে পিঠের
মাঝে হালকা বাঁকা হলে সমস্যা নাই।
এভাবে ৮-১০টি করে ৩-৫ সেট দিন।
প্রতি সেটের মাঝে ২ মিনিট বিশ্রাম
নিন।
খেয়াল রাখবেন, ওজন যেন আপনার
শরীরের উপর না পড়ে যায়। ওজন
বেশি নিলে মাথার
কাছে একজনকে দাঁড়িয়ে সাহায্য
করতে বলতে পারেন।
শুরুতে হালকা ওজন দিয়ে করবেন।
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
বড় স্তন
সমস্যা : আমার বয়স ১৩ বছর।
অবিবাহিত। আমার সমস্যা হলো আমার
বয়সের তুলনায় আমার স্তনের আকার
বড়। কী করলে এটা ঠিক হবে।
জানালে উপকৃত হব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সিলেট
সমাধান : আপনার স্বাস্থ্য কেমন
জানাননি। শরীর যদি মোটা হয়
তাহলে স্তনের আকার বড় হতে পারে।
আপনি প্রয়োজনে টাইট অস্তর্বাস
পরবেন ও স্বাস্থ্য
কমাতে চেষ্টা করবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন-
ডা. রওশন আরা খানম
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ
ঢাকা মেডিক্যাল
কলেজ হাসপাতাল
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
অবিবাহিত। আমার সমস্যা হলো আমার
বয়সের তুলনায় আমার স্তনের আকার
বড়। কী করলে এটা ঠিক হবে।
জানালে উপকৃত হব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সিলেট
সমাধান : আপনার স্বাস্থ্য কেমন
জানাননি। শরীর যদি মোটা হয়
তাহলে স্তনের আকার বড় হতে পারে।
আপনি প্রয়োজনে টাইট অস্তর্বাস
পরবেন ও স্বাস্থ্য
কমাতে চেষ্টা করবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন-
ডা. রওশন আরা খানম
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ
ঢাকা মেডিক্যাল
কলেজ হাসপাতাল
সূত্রঃ বাংলা হেলথ ।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।
No comments:
Post a Comment