শরীর বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের দিক থেকে
যৌন শাস্ত্রের সূক্ষ্ম গবেষণার জন্য বর্তমান জগতে হ্যাভলক এলিসের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশ্ববিখ্যাত মনীষীর একনিষ্ঠ বিশ্লেষণ হিসেবেতার 'Studies in the
psychology of sex' নামক সুবৃহৎ ও তথ্যপূর্ণ গ্রন্থটি
চিরস্মরণীয় হয়েথাকবে। সেক্স লাইফ সম্পর্কে
তিনি বিজ্ঞানসমমতভাবে রীতিমতো খোলামেলা আলোচনাকরেছেন বলেই তিনি পথিকৃৎ হয়ে আছেন আজও। যৌন মনোদর্শনের
উপর তার লেখার সম্ভার প্রচুর সমৃদ্ধ। সারা বিশ্বে যেসব বইগুলো আজও সবার কাছে
সমাদৃত। জীবনের প্রায় প্রতিটি গ্রন্থই তার অনন্য হয়ে আছে। একথা অনস্বীকার্য যে, সত্যিই এলিস তার লক্ষ্যে পৌঁছতে পেরেছিলেন। সেকালের অ কুসংস্কারে আচ্ছন্ন বিষয়গুলোর ওপর বর্তমান বিজ্ঞানসস্মত উপায়ে তিনিএমন স্বচ্ছভাবে বিশ্লেষণকরেছেন যা
সবার কাছে গ্রহণীয় হয়ে আছে।
বিজ্ঞানী এলিসের কাছে কোনো সেক্সুয়াল আচরণই বিকৃত নয় কিংবা নয় অস্বাভাবিক। তিনিই প্রথমমানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোন যৌনতা স্বাভাবিক কিংবা কোনটি অস্বাভাবিক বা বিকৃতির পর্যায়ে পড়ে তা বিচার করেছেন। মোট কথাহল, কোনো যৌন আচরণকেই তিনি বিকৃতি বা আনন্যাচারাল বলে মনে নিতে চাননি তার যৌনগ্রন্থে। আর এ থেকেই বোঝা যায় যে সেক্স বিষয়ে বিজ্ঞানী এলিসের দৃষ্টিভঙ্গি কতই না খোলামেলা ছিল।
বিজ্ঞানী এলিসের কাছে কোনো সেক্সুয়াল আচরণই বিকৃত নয় কিংবা নয় অস্বাভাবিক। তিনিই প্রথমমানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোন যৌনতা স্বাভাবিক কিংবা কোনটি অস্বাভাবিক বা বিকৃতির পর্যায়ে পড়ে তা বিচার করেছেন। মোট কথাহল, কোনো যৌন আচরণকেই তিনি বিকৃতি বা আনন্যাচারাল বলে মনে নিতে চাননি তার যৌনগ্রন্থে। আর এ থেকেই বোঝা যায় যে সেক্স বিষয়ে বিজ্ঞানী এলিসের দৃষ্টিভঙ্গি কতই না খোলামেলা ছিল।
No comments:
Post a Comment